ইউটিউবের সিক্রেট টিপস এবং কৌশল সফলতা তো আসবেই – Youtube tricks
ইউটিউবের সিক্রেট টিপস এবং কৌশল ।
সফলতা তো আসবেই । না এসে যাবে কই
শুরুতে বলে নিচ্ছি , না পড়লে অনেক কিছু মিস করবেন ।
আজ আমি ইউটিউবের ২৪ টি পইন্ট নিয়ে কথা বলব । এর মধ্যে আপনার কিছু পরিচিত হতে পারে ।
এই ২৪ টি পইন্ট আপনি যদি ফলো করেন তাহলে আমি ৯০% বলতে পারব আপনি সফল হবেনই ।
সফল না হয়ে যাবে কয় ।
তাহলে মন দিয়ে সব মাথায় ডুকিয়ে নিন । কোন কাজ থাকলে এখন রাখেন । এই টিটোরিয়াল হয়ত আপনাকে সফলতা এনে দিতে পারে ।
1. Unique name – ইউনিক নেইম
আপনি এমন একটি নাম দিয়ে চেনেল তৈরি করবেন , যে নামে আর কোন চেনেল নেই , যদি আপনার পছন্দের নাম টি অন্য একজন দখল করে থাকে তাহলে আপনি আপনার নামের সাথে প্রো অথাবা বিডি বা অন্যনা কিছু যুক্ত করে দিতে পারেন এইটাই হলো ইউনিক । তাছাড়া এমন একটি নাম দিবেন যাতে সবার লিখে সার্চ দিতে এবং মনে রাখতে সমস্যা না হয় । আপনার চেনেল কেটাগরির সাথে মিলিয়ে নাম দিলে বেশি ভালো হয় ।
2. Discription and design – ডিসক্রিপ্সন ও ডিজাইন
ডিসক্রিপসনে লিখে দিবেন আপনার চেনেল সম্পর্কে কিছু , যেমন আপনার চেনেলে কি কি ভিডিও আপলোড করা হয় , কোন সময়ে করা হয় ইত্যদি । তারপর আপনার চেনেলটি ডিজাইন করে নিবেন । লিঙ্ক যুক্ত করবেন , যেমন আপনার ফেইসবুক লিঙ্ক টুইটার লিঙ্ক , ওয়েবসাইট , লিঙ্কডিন ইত্যাদি।
তারপর চেনেলের বেনার দিবেন বানারে আপনার চেনেলের নামটি বড় করে দিবেন ।নামের নিছে আপনার চেনেল ট্যগ দিবেন । এতে দর্শক আপনার চেনেল সম্পর্কে ধারনা পাবে । আপনার হোম পেইজে একটি সুন্দর চেনেল ট্রেইলার দিবেন । ভিসিটর যখন আসে তখন আপনার চেনেল ট্রেইলারটি চোখে পড়ে । এতে আপনি যদি ভালো কিছু দিয়ে আকর্ষিত করতে পারেন , তাহলে সে আপনার ভিডিও গুলো দেখতে চাইবে ।
3. Topic Selection – বিষয় নির্বাচন
আপনি প্রথমে নির্বাচন করবেন যে , আপনি কি নিয়ে ভিডিও করতে চাচ্ছেন । কি নিয়ে ভিডিও করলে মানুষ দেখবে । কেন দেখবে আপনার এই ভিডিও । এমন একটি টপিক সিলেক্ট করুন যা মানুষের উপকারে আসবে , এবং সবাই দেখতে চাইবে । যেইটাকে কি ওয়ার্ড বলা হয় । ধরুন কালকে এস এস রেজাল্ট দেখাবে , তাহলে আমি ভিডিও করতে পারি কিভাবে রেজাল্ট দেখবে , কারন সবাই কালকে ইউটিবে সার্চ দিবে যে , কিভাবে রেজাল্ট দেখতে হয় । আপনি ভালো করে একটি এপ্স অথবা ওয়েবসাইট দিয়ে দেখিয়ে দিতে পারেন । এই রকম আরো অনেক সময় আছে যা নিয়ে মানুষ ইউটিউবে সার্চ করে । এই সময় গুলো আপনাকে কাজে লাগাতে হবে ।
4. Topic Recharge – টপিক রিচারজ
ধরুন আপনি একটি টপিক নিয়ে ভিডিও করতে চাচ্ছেন । তা নিয়ে কিছুক্ষন গুগল আর ইউটিউবে সার্চ দিয়ে দেখবেন । যদি এই ভিডিও অলরেডি থাকে , তাহলে কি হবে । অলরেডি যে ভিডিও টি রয়েছে তা যদি ভালো মানের হয় । আপনাকে তাদের চেয়ে ভালো করতে হবে ভিন্ন কিছু দেখাতে হবে আপনার ভিডিওতে যা আগের ভিডিওতে নেই । তবে হ্যা আপনার টাইটেল টি আরেক রকম করে দিবেন । যাতে তার সাথে মিলে না যায় । তাছাড়া এই ভিডিওটি যদি ইংরেজী ভাষায় হয় তাহলে আপনি নিঃসন্দেহে কাজ চালিয়ে যেতে পারেন । মনে রাখবেন হুবহু তার মতো করলে কপিরাইট ধরতে পারে।
5. Longer video – লম্বা সময়ের ভিডিও
আপনি যেই ভিডিও করবেন তা একটু বড় করে করার চেষ্টা করবেন । কম পক্ষে ১০ মিনিট করার চেষ্টা করবেন । এটি আপনার ভিডিও রেঙ্ক করতে সাহায্য করবে । ইউটিউব বেশি সময়ের ভিডিও গুলো কে মনে করে তথ্য বেশি আছে , তাই রেঙ্ক করে দে । আপনি একটি টপিক নিয়ে সার্চ করে দেখুন না । কোন ভিডিও টি আগে আসতেছে । তাছাড়া আপনার ওয়াচ টাইম ও বেশি হবে । বেশি ওয়াচ টাইম ভিডিও রেঙ্ক । আপনার ভিডিওর উপর ভিত্তি করে যদি ওয়াচ টাইম বেশি হয় তাহলে আপনার ভিডিও রেঙ্ক এ ।
6. Discuss all important talking – সব গুরুত্বপূর্ণ কথা আলোচনা
ভিডিওতে কোন ফালতু কথা বলে সময় নষ্ট করবেন না । থেমে থাকবেন না , ইন্ট্রো ও বেশি বড় করবেন না । এতে অনেকে স্কিপ করে করে দেখবে । এর ফলে আপনার ক্ষতি হবে । আপনার ভিডিও রেঙ্ক করবে না । যেমন ধরুন আপনার ১টি ১৫ মিনিটের ভিডিও ১০০ জন দেখলো ১০ মিনিট করে । অন্য একটি ১০ মিনিটের ভিডিও ৮০ জন ১০ মিনিট করে দেখলো ।
এগুলো ১ ঘন্টার মধ্যে । তাহলে এইখানে ২য় ভিডিও টি রেঙ্ক করবে । কারন ইউটিউব মনে করবে
এই ভিডিও বেশি ভালো তাই পুরো ভিডিও দেখেছে । সুতরাং ১ম ভিডিও থেকে ২য় ভিডিও টি রেঙ্ক করবে । দর্শক ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখার জন্য আপনি কয়েকটি ট্রিক ফলো করতে পারেন ।
তা হলো এমন কিছু ভিডিওর শুরুতে বলে দিন দর্শক কে , যে ( ভিডিওর শেষে আপনাদের জন্য একটি সারপ্রাইজ রয়েছে ) এমন কিছু গুরুত্ব পূর্ণ কথা ভিডিওর শেষে বলতে পারেন ।
7. Better thumbnail – ভাল থাম্বনেইল –
আপনি কি একবার চিন্তা করে দেখেছেন আপনি ইউটিউবে বেশির ভাগ ভিডিওতে ক্লিক করেন
থাম্বনেইল দেখে .। অনেকে তো টাইটেল একদম দেখেই না । তাই আপনাকে মনোমুগ্ধকর থাম্বনেইল তৈরি করতে হবে । থাম্বনেইল করার জন্য কালারের প্রতি মনোযোগ দিতে হবে , যেমন আমি যদি ফেইসবুক নিয়ে ভিডিও করি তাহলে আমাকে দুটি কালাদের প্রতি লক্ষ রাখতে হবে তা হলো – সাদা আর নীল । এই রকম আপনি যে টপিক নিয়ে ভিডিও করবেন তা গুগল এ ইমেইজ সার্চ দিয়ে দেখবেন বেশির ভাগ কি কালার দিয়ে তৈরি , আপনি ও তাদের মতো ঐ রকম কালার দিয়ে থাম্বনেইল তৈরি করবেন । থাম্বনেইল যাতে জুম আউট করলে ও ভালো করে দেখা যায় , এইভাবে করতে হবে ।
এমন থাম্বনেইল দিতে হবে যাতে রহস্য জনক হয় ।
8. better Title and Discription. – ভাল শিরোনাম এবং বিবরণ
আমি বলেছি টাইটেল থেকে থাম্বনেইল এ বেশি গুরুত্ব দে মানুষ , কারন এটি যেহেতু একটি ইমেইজ। কিন্তু গুগল আর ইউটিউব তো থাম্বনেইল দেখে রাঙ্ক করবে না । তারা আপনার টাইটেল এবং ডিসক্রিপসন দেখবে । তাই টাইটেল এবং ডিসক্রিপসন সাজিয়ে দিতে হবে , কি রকম লিখে সার্চ দিতে পারে দর্শক । টাইটেলে ইংরেজিতে দিলে ভালো হয় । কারন আমাদের দেশের ৮০% মানুষ ও ইংরেজিতে লিখে সার্চ করে । ডিসক্রিপসনে উক্ত টপিকটি নিয়ে কিছু কথা লিখে দিবেন ১০০ ওয়ার্ড মতো । কি কি লিখে সার্চ দিতে পারে দর্শক তা ডিসক্রিসনে লিখে দিন ।
9. Bring your video to the other suggestive videos –
অন্যের সাজেস্ট ভিডিতে আপনার ভিডিও আনুন
আমরা ইউটিউবে যখন ভিডিও দেখি , এবং ভিডিওটি শেষ হওয়ার পর অটোমেটিক আরেকটি ভিডিও চালু হয়ে যায় , অথবা অন্য একটি ভিডিও দেখার জন্য সাজেস্ট করে । এটি হলো সাজেস্ট ভিডিও । সাজেস্ট ভিডিও তে আপনার ভিডিও বেশি দেখা হলে রেঙ্ক করবে । সাজেস্ট ভিডিও তে আপনার ভিডিও আসার জন্য আপনাকে যে কাজ গুলো করতে হবে । আপনি যে ভিডিও গুলোতে সাজেস্ট করতে চান আপনার ভিডিও , ঐ ভিডিগুলোর টাইটেল কপি করে আপনার ডিসক্রিপসনে দিয়ে দিবেন । এতে তার ভিডিও তে আপনার ভিডিও সাজেস্ট করবে ।অথবা তাদের কিছু ট্যাগ কপি করে আপনার ভিডিও তে দিবেন । তবে সব গুলো না , যেগুলো রেঙ্ক এ আছে । রেঙ্ক এ উপরে আছে কোন ট্যগ গুলো তা দেখার জন্য আপনি Tubebuddy অথবা vidiq এক্সনশন ব্যবহার করতে পারেন।
10. Stay away from spamming – স্প্যামিং থেকে দূরে থাকুন
আজকাল ইউটিউবে সফলতা না পাওয়ার আরেক কারন তারা স্পেমিং করে ফেলে । তারা মনে করে অটো সাবস্ক্রাইব আর অটো লাইক এবং অটো কমেন্ট করে তারাতারি বড় হবে । কিন্তু ইউটিউব তো তা বুঝে যায় । আপনি নিজেই চিন্তা করেন ইউটিউব গুগলের কোম্পানি তারা কেন জানতে পারবেনা আপনার চালাকি । জিমেইল ও তো তাদের একটি মেইল । তারা সব ট্রেক করে থাকে ।
ভিউ এর কথায় আসি । আপনি যখন অন্যদের বলেন ভিউ টু ভিউ । মানে আপনার ভিডিও সে দেখবে তার বিনিময়ে আপনি তার ভিডিও দেখবেন । তখন তারা আপনার ভিডিও টা একটু করে দেখে । কিন্তু ভিউ তো বেড়ে যায় । ১০ মিনিটের একটি ভিডিওতে যদি ১০০ বার এক মিনিট করে দেখে তাহলে ইউটিউব মনে করবে ভিডিও টি ভালো না । ভালো হলে তো পুরো ভিডিও দেখত ।
তো দেখুন স্পেমিং কত খারাপ জিনিস ।
যদি ইউটিউবে সফল হতে চান স্পেমিং থেকে বিরত থাকুন । নিয়ম অনুযায়ী কাজ করতে থাকুন সফলতা এমনে চলে আসবে ।
11. Share with upload as soon as possible – আপলোড করার সাথে সাথে শেয়ার করুন
আপনার ভিডিও যখন আপলোড করেন তখন থেকে ইউটিউব এলগরিদম আপনার ভিউ ওয়াচ টাইম সব কাউন্ট করে ২৪ ঘন্টা পর আপনার ভিউ । তারপর ভিউ এবং ওয়াচ টাইম এই উপর ভিত্তি করে আপনার ভিডিও রেঙ্ক করে দে । তাই আপনাকে এই পইন্ট টাকে কাজে লাগাবেন । আপনি আপনার ভিডিও আপলোড করার পর যত পারেন শেয়ার করুন ।
12. Share to other social media – অন্যান্য সোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন
ফেইসবুক ব্যবহার করে বেশির ভাগ মানুষ মেসেঞ্জার এর জন্য । কথোপকতন করার জন্য ।
এজন্য অনেকের ফেইসবুক মেগা বাইট থাকে , অথবা অনেকের মেগাবাইট থাকেও না এইটা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে । কিন্তু অন্যান্য সোশাল মিডিয়া গুলো ব্যবহার করতে মেগা বাইট লাগে । এগুলো তো আর ফ্রিতে ব্যবহার করা যায় না । তাই শেয়ার করার সময় ফেইসবুক ছাড়া ও অন্যান্য সোশাল মিডিয়া তে শেয়ার করলে ভালো হবে , আপনি যদি ফেইসবুকে শেয়ার করেন থাহলে ১০০ জনের মধ্যে আপনার ভিডিও দেখবে ২০ জন কিন্তু অন্যান্য সোশাল মিডিয়াতে আরো বেশি ।
তাই অন্যান্য সোশাল মিডিয়া একাউন্ট ও খুলে রাখবেন ।
,
13. Collaborate – কোলাবরেশন করুন
কোলাবরেশন মানে আপনার ভিডিও অন্য একজন প্রচার করবে এবং আপনি তার ভিডিও ও প্রচার করবেন । এই রকম যদি ১০ জনের সাথে করতে পারেন তাহলে তাদের কিছু সাবক্রাইবার আপনার কাছে আসবে । এবং আপনার কিছু সাবক্রাইবার তাদের কাছে যাবে । বড় বড় ইউটিউবার রা আপনার সাথে কোলাবরেশন করতে চাইবে না । তাই আপনাকে আপনার সাইজের চেনেল এর সাথে কোলাবরেশন করতে হবে । আপনি খুজে নিন আপনার সাইজের চেনেল এবং তার সাথে যোগাযোগ করুন ।
14. Better Video Quality – ভাল ভিডিও গুণমান
আপনি যত কিছু করেন না কেন , তার পাশাপাশি ভালো ভিডিও তৈরি করা অত্যান্ত গুরুত্ব পূর্ণ । সব কিছু থেকে আপনি এইটা কে বেশি গুরুত্ব দিন । যে টপিক নিয়ে ভিডিও করবেন , তা ভালো করে বুঝিয়ে দিন । ভালো ও সুন্দর ভাবে কথা বলুন । মাঝে মাঝে মজার মজা কিছু কথা বলুন ।
আপনি যে ভিডিও করতে চান , তা গুগলে এবং ইউটিউবে সার্চ দিতে আগে ভালো ভাবে নিজে বুঝে নিন । তারপর ভিডিও করুন ।এতে আপনার ভিডিও আরো সুন্দর হবে । এতে কয়েক দিন করার পর দেখবেন , আর কোন সমস্যা হবে না ।
15. Better Video Editing – ভাল ভিডিও সম্পাদনা
ভিডিও সুন্দর করতে এডিট এর বিকল্প নেই । ভিডিও ভালো করে এডিট করতে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে । আপনি যদি মোবাইল স্কিন রেকর্ড বা কম্পিউটার দিয়ে করেন না কেন , তা যদি ১২৮০x৭২০ সাইজ করলে ভালো হবে । কারন কি জানেন
আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ভিডিও করেন তাহলে তা দেখতে অসস্তি লাগবে দর্শক এর । আমি ১২৮০x৭২০ বলেছি কারন এইটি ইউটিউবের থাম্বনেইল সাইজ । এই সাইজে ভিডিও করলে দেখতে সমস্যা হবে না । আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ভিডিও করেন , মানে মোবাইল স্কিন রেকর্ড করে থাকেন , থাহলে তা একটি মোবাইল ফ্রেম এর মধ্যে সংযোগ করে ফেলবেন । এডিট করার সময় ভালো একটি বেগ্রাউন্ড মিউজিক দিবেন । এতে আপনার ভিডিও দেখতে দর্শক আনন্দ বোধ করবে । কোন বিষয় ভালো করে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য জুম ইন করে দেখিয়ে দিবেন । এর জন্য অনেক আপ্স এবং সফটওয়ার আছে , গুগলে সার্চ দিলে পেয়ে যাবেন ।
16. Share offline – অফলাইনে শেয়ার করুন ।
আমারা তো শুধু অনলাইনে শেয়ার করি তাই না । একটু চিন্তা করে দেখুন তো আপনার আশাপাশে কারা ইউটিউব নিয়ে সারাদিন বসে থাকে । তাদের কে বলুন আপনার চেনেলটি সাবক্রাইব করে দিতে । তাছাড়া আমাদের তো অনেক ফ্রেন্ড আছে স্কুল কলেজে । আমরা যদি সব বন্ধুদেরকে বলি ।
( দোস্ত তোরা সবাই আমার ইউটিউব চেনেল সাবক্রাইব করে দে আমি তোদের ট্রিট দিব )
তাহলে মনে হয় না , কেউ না বলবে । তাছাড়া কলেজে এমন কোন স্টুডেন্ট নেই যে , যার মোবাইল নেই । তারপর আপনি চাইলে অল্প টাকা খরচ করে কিছু ছোট লিপলেট এবং বেনার তৈরি করে প্রচার করতে পারেন । এই রকম কিছু সামান্য ত্যগ আপনাকে সফল হতে সাহায্য করবে ।
17. Attracting visitors – দর্শক আকর্ষণ
ভিডিওর শুরুতে এমন কিছু বলুন যাতে ভিউয়ার এট্রাক্টিভ হয় । ভিডিওর শুরুতে অবস্যয় ভিডিওর টাইটেল টি বলুন । এতে করে ভিউয়ার মনোযোগ দিবে । ভিডিওতে দর্শকের সাথে কিছু জোকস শেয়ার করুন , মজা করুন । তবে অতিরিক্ত না ।
18. Make a YouTube Friend – ইউটিউব বন্ধু তৈরি করুন
আপনি এমন কিছু ফেইসবুক বন্ধু যোগ করুন যারা ইউটিউবার । এমন কিছু বন্ধু তৈরি করুন যারা আপনার কেটাগরির সাথে মিলে । আপনার ফেইসবুকে লিখে দিন আমি একজন ইউটিউবার I am a youtuber . এতে করে কি হবে , ইউটিবার রা আপনাকে ইউটিউব বন্ধু হিসেবে চিনবে । যখন আপনার ভিডিও পাবলিশ হয়েছে যানতে পারবে তখন তারা দেখতে যাবে ।
19. Create a group – একটি দল গঠণ করুন
আপনি একটি গ্রুপ ও তৈরি করতে পারেন যেখানে সব ইউটিউবার রা থাকবে । সব ইউটিউব বন্ধুরা থাকবে । এতে করে সবার সাথে ভালো কমিনিকেশন করতে পারবেন । যেকোন সমস্যা নিয়ে কথা বলতে পারবেন । এই পৃথিবীতে সবার জ্ঞান কিন্তু এক না , তাই আপনি সবার সাথে কথা বলে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন । তাছাড়া যারা আপনার কেটাগরি সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক তাদের নিয়ে ও একটি গ্রুপ তৈরি করা যায় , ধরুন আপনি টেকনোলজি নিয়ে ভিডিও করেন , যারা এই সম্পর্কে জানতে চাই তাদের এই গ্রুপে এড করে দিবেন । এবং তাদেরকে কিছু সময় দিবেন , তারপর তারাও আপনাকে গুরুত্ব দিবে ।
20 Time needed – সময়ের প্রয়োজন
আপনি এত গুলো কাজ করার জন্য সময়ের দরকার । হুট হাট করে কাজ করলে কিছুই হবে না । একটি ভিডিওর জন্য কম্পক্ষে একদিন করে সময় দিন , ভালো করে তৈরি করুন । সব কিছু ঠিকঠাক করতেছেন কিনা দেখুন । তারাতারি করতে চাইলে অনেক ভুল হয়ে যাবে । তাই কিছু কাজ কর্ম থেকে বিরতি নিয়ে কাজ করতে পারেন ।
21. Which time to upload videos? – কোন সময়ে ভিডিও আপলোড দিবেন?
যেহেতু ভিডিওর প্রথম দিনের ভিউয়ার এবং ওয়াচ টাইম এর উপর ভিত্তি করে ভিডিও রেঙ্ক এ আসে থাহলে আপনাকে এমন একটি সময় বেছে নিতে হবে , যে সময়ে বেশির ভাগ মানুষ ইউটিউবে থাকে , যে সময়ে আপনার ভিডিও টি দেখতে পারে । আপনি নিজেই বেছে নিন এই সময় ।
22. Video sharing with big thumbnails – বড় থাম্বনেইল এ ভিডিও শেয়ার
আপনারা অনেকে লক্ষ করেছেন যে ফেইসবুকে বা সোশাল মিডিয়াতে ভিডিও শেয়ার করলে থাম্বনেইল ছোট হয়ে যাই , যার ফলে অনেকের নজরে পড়ে না । ভিডিও বড় থাম্বনেইল এ শেয়ার করার একটি টেকনিক আছে তা ফলো করুন ।
23. Embedded the video on the website – ওয়েবসাইট এ ভিডিও এমবেড
যদি আপনার অয়েবসাইট থাকে তাহলে ভিডিও এমবেড করে শেয়ার করুন । অটো প্লে দিয়ে রাখুন , এতে কি হবে আপনার অয়েবসাইট এ যখন কেউ ভিসিট করবে তখন অটো প্লে হয়ে যাবে ।
24.
ভিডিওর গুরুত্ব পূর্ণ মূল বিষয় গুলোর সময় ডিসক্রিপ্সনে লিখে দিন , যে 1:40 মিনিটে এ ইন্ট্রো শেষ হবে তারপর 2:00 মিনিটে একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলা হয়েছে ইত্যাদি । আমি যাস্ট বুঝিয়ে দিলাম আপনাদের , এইভাবে সব গুরুত্ব পূর্ণ সময় চিহ্নিত করে রাখবেন । এতে ভিউয়ার চাইলে মূল অংশ টুকু দেখতে পারে , তাছাড়া এই চিহ্নিত করা অংশগুলো কি ওয়ার্ড হয়ে যাচ্ছে , যা রেঙ্ক করতে সাহায্য করবে ।
অবশেষে আপনাকে যা অবস্যয় মেনে চলতে হবে
তা হলো ইউটিউব নিয়ম কানুন , ইউটিউব কমিনিউটি গাইডলাইন ,
নিছে কিছু লিঙ্ক দেখে আসতে পারেন । একদিনে পড়তে না পারলে একটু করে সব পড়ে নিয়েন ।
ইংরেজী ভালো না বুঝলে ট্রান্সলেটর ব্যবহার করতে পারেন ।
YouTube policies and guidelines
জানাবেন কত নাম্বার টপিক টা আপনার ভালো লাগেছে এবং কোন টপিকটা আপনার কাজে আসতে পারে । যদি ও আমার কথা গুলো এলোমেলো , কিন্তু অনেক চেষ্টা করেছি আপনাদেরকে ভালো করে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য । এই টিটোরিয়াল টি লিখতে আমার অনেক সময় লেগেছে , সব টিক্স তো আর একসাথে মনে পড়ে না । ভুল ত্রুটি হলে জানাবেন সংশোধন করে নিব ।
যদি সময় হয় আমার সাইট টা একটু দেখে আসবেন ।
mrlaboratory.info
ধন্যবাদ সবাইকে ।
from WizBD.Com
Source url: https://ift.tt/39uXuL2
Tags: Books Free Download PDF, Bangla Jokes, Jobs
পোষ্ট ভালো লাগলে শেয়ার করবেন। আমাদের ফেসবুক পাইজ এ লাইক দিবেন। আমরা সকল পোষ্ট ফেসবুক এ শেয়ার করে থাকি।
Comments
Post a Comment